Aug 22, 2012
শিক্ষাঙ্গন ও ষড়যন্ত্র এবং কোচিং বাণিজ্য ও গাইড বই
বাংলাদেশ
সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি আমাদের মতে অত্যান্ত সৎ এবং দক্ষ।
তিনি বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কারনে ঝামেলায় পড়েছিলেন কিন্তু তিনি তা কোন
ঝামেলা ই মনে করেন নি।
শিক্ষাঙ্গন ও ষড়যন্ত্রঃ বর্তমান
বাংলাদেশের অনেক শিক্ষাঙ্গন উত্তপ্ত। কে বা কারা পিছন দিয়ে কলকাঠি নেড়ে তাদেরকে
উসকানি দিচ্ছে তা বোঝা বড় দায়। গত বেশ কিছু দিন যাবত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে
এই সমস্যা প্রকট আকার ধারন করছে। আমরা মনে করি হইত এই পরিস্থিতির পিছনে গভীর
ষড়যন্ত্র রয়েছে। বুয়েট থেকে শুরু করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমসি কলেজ
পর্যন্ত এই অবস্থা বিরাজ করছে। আমরা শিক্ষামন্ত্রীকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করব
ষড়যন্ত্রকারীদেরকে বের করে বিচারের আওতায় আনার জন্য। দেশে এই রকম পরিস্থিতি চলতে
থাকলে দেশ অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে। আমরা বুয়েট এর ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রীর সিদ্ধান্ত
কে স্বাগত জানায়। যে কোন পরিস্থিতিতে শক্ত অবস্থান দরকার। শিক্ষামন্ত্রী তা ই
করেছেন। কোন সাধারন শিক্ষার্থী আন্দোলন করে না কারন তাঁদের রয়েছে লেখা-পড়া করার
ইচ্ছা। কোন একজন সাধারন শিক্ষার্থী কোন ঝামেলায় জড়াতে চাই না। কারন তাকে ভবিষ্যৎ
সম্পর্কে চিন্তা করতে হয়। দুঃখজনক হলেও সত্য ঐসব ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে হাত
মিলিয়েছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী এবং নামীদামী শিক্ষক। শিক্ষাঙ্গন উত্তপ্ত হওয়ার পিছনে
খানিকটা শিক্ষক ও জড়িত। কারন অনেক সময় তাঁদের অবহেলার কারনে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন
করতে বাধ্য হয়। তাই দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দেয়া জরুরী। কিন্তু সব চেয়ে জরুরী
ষড়যন্ত্রকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা। রাজধানীর মনিপুর স্কুল সহ অনেক স্কুল
বিতর্কিত হয়েছে। তাদেরকে তাঁদের স্কুলের বেতন কমানোর জন্য শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশ
দিয়েছিলেন কিন্তু তা কোন কার্যকর হয় নি। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে তাঁরা এক একটা স্কুল
শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে অনেক উপরে। এদের তারাতারি লাগাম টেনে ধরতে হবে। এইভাবে চলতে
থাকলে তাঁরা নিজেকে একদিন বাংলাদেশের সরকারের চেয়ে ক্ষমতাবান মনে করবে। দেখা
যাচ্ছে অনেক স্কুল পদ্মা সেতুর নামে ছাত্র-ছাত্রী দের কাছ থেকে অনেক অর্থ তুলে
নিচ্ছে। অথচ সরকারের কোন নির্দেশ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রত্যেক ব্যাংকে পদ্মা
সেতুর জন্য অ্যাকাউন্ট খুলতে বলেছে কিন্তু কোন স্কুলে নই। এইসব প্রতারকদের
বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সদয় অনুরোধ জানাচ্ছি শিক্ষামন্ত্রণালয়কে।
কোচিং বাণিজ্য ও গাইড বইঃ কোচিং
বাণিজ্য বন্ধ করতে হলে মাঠে নামতে হবে তা না হলে কিছু করা সম্ভব নই। অনেক সময় দেখা
যায় কোন পরীক্ষা দেয়ার আগে ই প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়ে গেছে। আমরা মনে করি তাঁর একটা
মাত্র কারন কোচিং সেন্টার গুলো। এই গুলো মোটা অংকের টাকার মাধ্যমে সরকারের কিছু
অসাধু কর্মকর্তার সাথে মিলে এইসব করে। একটা ছাত্র জন্মগত ভাবে মেধাবী হয় না তাকে
মেধাবীর পর্যায়ে নিয়ে যেতে হয়। আর সেই ভূমিকায় কাজ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সরকারের
উচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে সদয় নজর দেয়া। যখন একজন শিক্ষার্থী স্কুল, কলেজ
থেকে পর্যাপ্ত সহযোগিতা না পায় তখন ই কোচিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ে। কারন তাঁদের একটায়
ইচ্ছা ভাল ফলাফল করতে হবে। তাই সরকারকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে আগে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের দিকে তারপর আমরা মনে করি কোচিং বাণিজ্য এমনিতে বন্ধ হয়ে যাবে। এখনও
মাঝে মাঝে দেখা যায় আমাদের বেসরকারি কিছু টিভি চ্যানেল গুলোতে বিভিন্ন ধরনের গাইড
বই ও কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপন দিতে। তাই সরকারের উচিত এই বিষয়ে কার্যকর মনিটরিং
সেল গঠন করা। যারা ২৪ ঘণ্টা এই ব্যাপারে নিয়োজিত থাকবে। দোকানে
দোকানে এখনও গাইড বই বিক্রি হচ্ছে। ঢাকার গাইড বই তৈরি কারক প্রতিষ্ঠান গুলো এখনও
চলছে। অনেক গাইড বইয়ে দেখা যায় অসংখ্য ভুল কিন্তু তা ই ছাত্র-ছাত্রী তা ই পড়ছে।
তাতে করে তাঁরা মেধা বিকাশের পরিবর্তে মেধা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। যখন কোন এককালে
গাইড বই ছিল না তখন নিজেরা নোট করে পড়ত এবং অনেক ভাল ফলাফল করত। সেই ফলাফলের মূল্য
ছিল অনেক। কিন্তু সেই মেধা অনেক নিচে নামিয়ে দিয়েছে গাইড বই।
উপরিউক্ত
বিষয় গুলো সম্পর্কে আমরা সবাই সচেতন হয় এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি। আমরা
নিজেরা নিজেদের অবস্থান থেকে সতর্ক থাকলে এই জাতি তথা এই দেশ উন্নতির চরম শিখরে
আরোহণ করবে। উপরিউক্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথা সরকারের দৃষ্টি
আকর্ষণ করছি।
Aug 13, 2012
আজ দুই কিংবদন্তীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী
তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনির (বা থেকে) |
আজ
বাংলাদেশের দুই নক্ষত্রের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। আজকের এই দিনে গতবছর দুই
কিংবদন্তী তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনিরকে কেঁড়ে নেয় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা। তাঁরা ছিল
বাংলাদেশের সম্পদ। তাঁদের কাছ থেকে বাংলাদেশের আরও কিছু পাওয়ার ছিল। কিন্তু
দুঃখজনক হলেও সত্য যে তাঁরা তা বাংলাদেশকে দিতে পারে নি। তাঁদের এই দেয়া যেন বন্ধ
করে দিল প্রাণঘাতী সড়ক দুর্ঘটনা। আমারা তাদেরকে ভুলবো না। এই জাতি তথা সারা দেশ
তাঁর কথা স্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। আমরা আজকের এই দিনে তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা
করছি।
বাংলাদেশের
সড়ক দুর্ঘটনাঃ বর্তমানে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা একটি নিত্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই সড়ক দুর্ঘটনা বাংলাদেশের কৃতি সন্তানদের কেঁড়ে নিচ্ছে। যাদেরকে আর কখনও ফিরে
পাওয়া সম্ভব না। দেশ তাঁদের কাছ থেকে অনেক কিছু পেতে পারত কিন্তু তাঁদের হারিয়ে
যাওয়াতে দেশ একদিন বিপর্যস্ত হয়ে যাবে। কাল থেকে কালান্তরে যদি এইভাবে আমাদের
দেশের কৃতি সন্তানরা হারাতে থাকে তাহলে এই দেশকে কারা নিয়ে যাবে সারা বিশ্বর সাথে
পরিচয় করিয়ে দিতে! বর্তমানে সড়ক দুর্ঘটনা একটি প্রধান সমস্যায় পরিণত হয়েছে। যথাযথ
ব্যবস্থা না নেয়া হলে হইত আমাদেরও এই অবস্থা হতে পারে। আল্লাহ্ না করুক। তারেক
মাসুদ ও মিশুক মুনিরের মৃত্যুর পর ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক প্রশস্থ করা হয়ে যার কারনে
দুর্ঘটনা কমেছে অনেকাংশে। এই জন্য সরকারকে ধন্যবাদ। কিন্তু যদি এই কাজটি আগে করা
হত তাহলে মনে হয় আমাদের তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনিরকে হারাতে হত না। আমরা চাই দেশের
সব গুলো সড়ক ঝুঁকি মুক্ত করা হোক যাতে করে আমাদের দেশের আর কোন মেধাবী সন্তান মারা
না যায়।
মেডিক্যাল কলেজে জিপিএ-এর ভিত্তিতে ভর্তির ব্যাপারে আমাদের কথা
আজকের গরম খবর দেখছি যে, মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হবে ছাত্রছাত্রীরা জিপিএ এর ভিত্তিতে। এইটা আমি মনে করি ১০০% ভুল সিদ্ধান্ত। সব ছাত্রছাত্রীদের গ্রন্থগত বিদ্যা আছে ভাল কিন্তু বাহিরের জ্ঞান তাঁদের অনেকের ই সীমিত। আমি মনে করি, যাদের গ্রন্থগত বিদ্যা আছে তাঁরা ভাল না যারা চারদিক থেকে ভাল তারাই শ্রেষ্ঠ। ভাল ছাত্রছাত্রী ভাল করবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু খারাপ ছাত্রছাত্রীদের ও তো ভাল হওয়ার জন্য সুযোগ দিতে হবে তাই না। পরীক্ষা দিয়ে যারা চান্স পায় তারাই সত্যিকার অর্থে ছাত্রছাত্রী। এই সিদ্ধান্তের কারনে অনেক প্রতিভাবান ছাত্রছাত্রী পড়ালেখার আগ্রহ হারাবে। যখন একটা ছাত্র বা ছাত্রী পরীক্ষা দিয়ে না টিকে তখন সে নিজেকে দোষী মনে করে কিন্তু যখন পরীক্ষা ই দিতে পারে না তখন কাকে দোষারোপ করবে নিশ্চয় সেই দেশের কর্তাদের। যারা এইসব খেলা খেলেন। যারা গ্রন্তগত বিদ্যায় ভাল তারাই কি শুধু ভর্তির যোগ্যতা রাখে অন্য কেউ কি নই। তাহলে তো আমার মনে হয় এই হাজার হাজার লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী পড়ালেখা না করলে ও পারে কারন তাঁরা পড়ালেখা করে ও কোন লাভ নেই ভাল সব জায়গা ভাল ছাত্রছাত্রী দখল করে রাখবে। সারা দিন যারা পড়ালেখা করে ভাল রেজাল্ট করে তাদেরকে আমি ভাল ছাত্র বা ছাত্রী বলতে পারি না। আমি বলব যা পড়ালেখা না করে ভাল রেজাল্ট করে তারাই ভাল কারন তাঁরা মেধাবী। নিজের পাঠ্য বই পড়ে মেধাবী হওয়া যায় না মেধাবী হতে হলে তাকে সব দিক খেয়াল করতে হবে। সব ক্ষেত্রে তাঁর বিচরণ রাখতে হবে। যদি একটি পরীক্ষায় ১০০ জন পরীক্ষা দেয় তাতে যদি ৫০ জনের রেজাল্ট ভাল এবং ৫০ জনের রেজাল্ট খারাপ থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যে ৫০ জন এর রেজাল্ট ভাল তাঁরা সবাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে না। খারাপ ৫০ জনের মধ্যে থেকে ১ জন হলে ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে। তাহলে আমি কি বলতে পারি না যে এই সিদ্ধান্তের কারনে ঐ খারাপ রেজাল্ট ধারী ১ টি ছাত্র বা ছাত্রী ভাল হওয়ার সুযোগ হারাল। ঠিক এমনি করে অনেক ছাত্রছাত্রী হতাশ হয়ে যাবে। ভাল ছাত্রছাত্রী কখনও লেখাপড়া থেকে ঝরে পরে না। ঝরে পরে এক মাত্র খারাপ ছাত্রছাত্রীরা। এই সিদ্ধান্ত খারাপ ছাত্রছাত্রীদের ঝরে পরতে সহায়তা করবে। সরকার ঝরে পরার হার কমাতে চাচ্ছে। কিন্তু এটা কি ঝরে পরার হার কমাবার সঠিক পন্থা!!! একটি দেশের উচিত অনেক মূল্যবান সম্পদ তৈরি করা। তাঁদের ছেঁটে ফেলা নই। সারা বিশ্বর দিকে তাকালে দেখা যাবে বিশ্বখ্যাত ব্যাক্তিরা ভাল ছাত্র বা ছাত্রী ছিলেন না পরে তাঁরা ভালদের কাতারে গিয়েছিলেন। অনেক ছাত্র বা ছাত্রীর ইচ্ছা ছোট বেলা থেকে যে সে ডাক্তার হবে কিন্তু সে তেমন রেজাল্ট করতে পারি নি কারন তাকে তাঁর নিজের ভরণপোষণ এর ব্যবস্থা করতে হয়। এই সিদ্ধান্তের কারনে ঐ ছাত্র বা ছাত্রীর আশায় বাধা বুক ভেঙ্গে গেল। এতে সে তাঁর ভাগ্যর দোষ দিয়ে আত্মহত্যা ও করতে পারে তাহলে তাঁর এই আত্মহত্যার দায় কে নিবে। কারো স্বপ্ন ভাঙ্গা কোন দেশের কাজ নই বরং স্বপ্ন দেখানো এবং তা পূরণ করা ই দেশ তথা সে দেশের সরকারের কাজ। পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি করা তেমন কি সমস্যা। যাদের রেজাল্ট ভাল তাঁরা তো টিকবে ই কিন্তু যাদের রেজাল্ট ভাল দের থেকে খারাপ তাঁরা কি টিকতে পারে না!!!
Jul 20, 2012
Humayun Ahmmed Has Passed Away
হুমায়ুন আহামেদ |
বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক, নাট্যকার হুমায়ুন আহমেদ স্যার আর নেই আমাদের
মাঝে।(ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রজিউন) তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে
আমেরিকার নিউইয়র্ক এ বেলভু হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি বাংলাদেশ সময় ১১:২০
এবং আমেরিকা সময় ১:২০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস
ত্যাগ করেন। তাঁর শূন্য স্থান কোন দিন পূরণ হবার নই। হইত আমরা আর পাব না
হিমুকে,আমরা আর পাব না মিসির আলিকে। স্যার বাংলা সাহিত্যর অনেক উজ্জ্বল
একটি নক্ষত্র ছিলেন। স্যার আপনাকে আমরা কোন দিন ভুলবো না। আপনি আমাদের মাঝে
চিরকাল বেঁচে থাকবেন হিমু এবং মিসির আলি হয়ে। তিনি শুধু একজন লেখক ছিলেন
না ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা যার অবদান আছে এই বাংলাদেশের স্বাধীনতায়। স্যার
এর এই মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুন।
আমীন।
Jul 12, 2012
HSC Result-2012 Will Be Published July 18, 2012
এইচএসসি ফল ১৮ জুলাই।
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল ১৮ জুলাই বুধবার একযোগে প্রকাশ করবে ১০ শিক্ষা বোর্ড। বৃহস্পতিবার আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, " ঐদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করা হবে। দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের সার্বিক বিষয় তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী।"
উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে তা ২২ মে শেষ হয়। ২৩ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।
এবার মোট ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়, যার মধ্যে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৩৯৫ জন ছাত্র এবং ৪ লাখ ৩০ হাজার ৪১৯ জন ছাত্রী।
সবার জন্য শুভ কামনা রইল। আশা করি, সবাই তাঁর প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করবে।
ফলাফল জানতে ১৮ জুলাই এখানে ক্লিক করুন!
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল ১৮ জুলাই বুধবার একযোগে প্রকাশ করবে ১০ শিক্ষা বোর্ড। বৃহস্পতিবার আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, " ঐদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করা হবে। দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের সার্বিক বিষয় তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী।"
উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে তা ২২ মে শেষ হয়। ২৩ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।
এবার মোট ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়, যার মধ্যে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৩৯৫ জন ছাত্র এবং ৪ লাখ ৩০ হাজার ৪১৯ জন ছাত্রী।
সবার জন্য শুভ কামনা রইল। আশা করি, সবাই তাঁর প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করবে।
ফলাফল জানতে ১৮ জুলাই এখানে ক্লিক করুন!
Jun 28, 2012
We are Mournful for Death People of Chittagong
We are Mournful |
We are mournful
for premature death of people of Chittagong
for natural disaster. The disaster death toll rises to 110 as 11 more bodies
were recovered from the calamity-hit Cox's Bazaar and Chittagong districts till Thursday morning.
Please, all of you should go foreword to help the disaster affected people.
They need emergency help. The Govt. should go there rapidly with help which is
needed for them. Rich people should come to help them for humane. Every people
should help this wealth less and helpless people with their ability. People who
have wealth those are requested to go foreword for helping disaster affected
people. May Allah stale them in heaven. Amen.
Subscribe to:
Posts (Atom)